ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: হানিফ - কুষ্টিয়া জিলাইভ | truth alone triumphs

ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: হানিফ

লেখক: প্রতিবেদক ঢাকা
প্রকাশ: মে ৮, ২০২৩
ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: মাহবুবউল আলম হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-০৩(সদর) আসনের সংসদ সদস্য মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, ড. ইউনুস নয়, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক।

ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: হানিফ

ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: হানিফ

ড. ইউনুস নয়, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের প্রবর্তক: হানিফ

তিনিই (কবি) জমিদারি পরিচালনা করতে এসে শিলাইদহে সমবায়ের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ঋণের কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। সোমবার (৮ মে) সকালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহে কবির স্মৃতিবিজড়িত কুঠিবাড়িতে চত্ত্বরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তিনদিন ব্যাপী ১৬২ তম জন্মোৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

google news

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

সংসদ সদস্য মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, ড. ইউনুস মাইক্রো ক্রেডিটের (ক্ষুদ্র ঋণ) নাম সুদে কারবারি করেছেন, দেশের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। সুদ দিতে না পেরে দেশের অনেক মানুষের প্রাণ ঝরে গেছে। তিনি আরো বলেছেন,রবীন্দ্র ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। মাত্র আট বছর বয়সেই তিনি কবিতা লিখেছিলেন।

রবীন্দ্রনাথসহ দেশের সকল প্রথিতযশা সাহিত্যিকদের স্মৃতি বাস্তভিটা সংরক্ষণ করা হবে। বর্তমান সরকারের জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিলুপ্তিপ্রায় সাহিত্যদের স্মৃতি যেভাবে তুলে আনা হয়েছে, সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগীতায় ও জেলা প্রশাসনের আয়োজিত জন্মোৎসব শুরু করা হয় জাতীয় সংগীত ও রবীন্দ্র গানের মধ্যদিয়ে। গান, নাটক ও নৃত্য পরিবেশনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানমালা চলবে আগামী বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত।

উদ্বোধনী আলোচনা সভায় স্মারক বক্তব্য রাখেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সরওয়ার মুর্শেদ, স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিতান কুমার মন্ডল।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সদর উদ্দিন খান ও সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আজগর আলী, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব (কেপিসি) সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লবসহ প্রমুখ। অপরদিকে কবির জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে কুঠিবাড়ি চত্ত্বর।

দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীদের আনাগোনা শুরু হয়েছে কুঠিবাড়িতে। কুঠিবাড়ির বাইরে বসেছে গ্রামীণ মেলা। নানা রকম পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানীরা। ঐতিহাসিক এই উৎসবকে নির্বিগ্ন করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কয়েকস্তরের কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

উল্লেখ্য, জমিদারি দেখাশোনার কাজে ১৮৯১ সালে প্রথম শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এখানে বসেই রচনা করেছিলেন গীতাঞ্জলীসহ অংসখ্য কাব্য গ্রন্থ, গান, কবিতাসহ ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: