রঞ্জুউর রহমান ॥ কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের আয়োজনে গতকাল সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল ১০ টায় ২৫ শে মার্চ গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে কালেক্টরেট চত্ত্বরের বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক মঞ্চে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আখতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ তারেক জুবায়ে, কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন কুষ্টিয়া ডাঃ মোঃ আকুল উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছঃ নাসরিন বানু, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কুষ্টিয়া মোঃ আবদুল ওয়াদুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ মিজানুর রহমান, সিনিয়র সহকারী কমিশনার (রেভিনিউ ও মুন্সিখানা শাখা এবং ভূমি অধিগ্রহণ শাখা ও জেনারেল সার্টিফিকেট শাখা) মোঃ জিল্লুর রহমান, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (ট্রেজারী ও স্ট্যাম্প শাখা এবং নেজারত শাখা) শাহেদ আরমান, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (ব্যবসা, বানিজ্য ও বিনিয়োগ শাখা, রেকর্ডরুম শাখা) আদিত্য পাল, সহকারী কমিশনার

ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (জুডিশিয়াল মুন্সিখানা শাখা, প্রকল্প পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন শাখা) মোঃ রাহাতুল করিম মিজান, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুমতাহিনা পৃথুলা, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (সাধারণ শাখা, প্রবাসী কল্যাণ শাখা) সৈয়দ আফিয়া মাসুমা, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (আইসিটি শাখা ও ই-সেবা কেন্দ্র) মোঃ তাফসীরুল হক মুন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কুষ্টিয়া জেলা কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম টুকু এবং কুষ্টিয়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জিপি অ্যাড. আ স ম আখতারুজ্জামান মাসুম সহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা বলেন, এই ২৫ মার্চের গণহত্যার পর একটি জাতির জন্ম ও একটি দেশের স্বাধীনতা লাভ হয়। এই ২৫ মার্চের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট দেশের সকলে জানা উচিত ও ধারণ করা উচিত। সেই সাথে দেশ প্রেমিক হয়ে দেশের অগ্রযাত্রায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা উচিত। দেশের প্রতি কোন মানুষ ভালোবাসা না থাকলে সে যত বড়ই মেধাবী হোক না কেন, সে কোনো দেশের ও জাতির উন্নয়ন এবং কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। প্রতিবছর ২৫ মার্চ এই আয়োজন মূলত নতুন প্রজন্মের ভেতরে দেশপ্রেম গঠনের জন্য এবং এই বাংলাদেশ জন্মের ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য এই আলোচনার সভা করা হয়।
