রাস্তার কাজে এলজিইডির প্রকৌশলী এবং ঠিকাদার হাফিজের যোগসাজশে চলছে ব্যাপক অনিয়ম - কুষ্টিয়া জিলাইভ | truth alone triumphs

রাস্তার কাজে এলজিইডির প্রকৌশলী এবং ঠিকাদার হাফিজের যোগসাজশে চলছে ব্যাপক অনিয়ম

লেখক: প্রতিবেদক ঢাকা
প্রকাশ: জুন ১১, ২০২৪

নিম্ন মানের নির্মান সামগ্রী দিয়ে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ 

মোঃ কনক হোসেন ॥ কুষ্টিয়া এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক, কুমারখালী উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রহমান এবং ঠিকাদার হাফিজুর রহমান হাফিজের যোগসাজসে তৈরি হয়েছে দুর্নীতির এক  সুবিশাল অভয়ারণ্য।

কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের পদ্মার পাড় থেকে বেড় কালুয়ার মধ্য দিয়ে কালুয়া বাজার পার হয়ে প্রায় কয় ইউনিয়নের শেষ সীমানা পর্যন্ত ৩. ৯২০ কিলোমিটার রাস্তার কাজে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। 

জানা যায়, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) অর্থায়নে ২ কোটি ৫ লক্ষ টাকার কাজ প্রাপ্ত হয় কুষ্টিয়ার ঠিকাদার হাফিজুর রহমান। নির্মাণ কাজের ঠিকাদার হাফিজুর রহমানের অনুকূলে কাজ নেওয়ার পর থেকেই চলছে ব্যাপক অনিয়ম, এমনটিই অভিযোগ করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। 

এ কাজে অত্যন্ত নিম্নমানের নাম্বারবিহীন ইট ও মাটিযুক্ত বালু ব্যবহার করা হচ্ছে। ইট ভাটার বাতিলকৃত ( পোড়ামাটির ন্যায় ) ইটের খোয়া দিয়েই চালানো হচ্ছে উক্ত রাস্তার কাজ। 

উক্ত রাস্তার কাজে সাবগ্রেড কম্প্যাকশনে ৭.৬২ সে: মি: থেকে শুরু করে ১২.৭ সে: মি এক নম্বর ইটের খোয়া দেওয়ার কথা থাকলেও দিচ্ছেন পোড়ামাটির মত দুর্বল ইটের খোয়া। 

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে থেকে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে ঠিকাদার কোন প্রকারের তথ্য দিতে নারাজ সে ক্ষেত্রে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রহমান যৎসামান্য তথ্য দিয়ে মুঠো ফোন বন্ধ করে রেখে দেয়। 

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি অপ্রসঙ্গিক কথাবার্তা বলে কাটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে এবং পরবর্তীতে বারবার ফোন দেওয়া সত্ত্বেও তিনি ফোন রিসিভ করেন না।

যেহেতু রাস্তাটি পূর্ব নির্মিত বিটুমিনাস বা নমনীয় রাস্তা ছিলো, সেহেতু পরবর্তীতে সেটি সেমি গ্রাউটিং পদ্ধতিতে বিটুমেনের রাস্তার নির্মাণ কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

এখন বিটুমিনাস সড়কের বিভিন্ন ধাপসমূহের বিষয়ে জানলে দেখা যায়। ঞযব পড়হংঃৎঁপঃরড়হ ঢ়ৎড়পবফঁৎব ড়ভ ধ নরঃঁসরহড়ঁং ৎড়ধফ রহ ফরভভবৎবহঃ ংঃধমবং) ঃসাব-গ্রেড (ঝঁন-মৎধফব) প্রস্তুতকরণ। সাব- বেস (ঝঁন-নধংব) প্রস্তুতকরণ। প্রাইম-কোট (চৎরসব পড়ধঃ) তৈরিকরণ। ট্যাক-কোট (ঞধপশ-পড়ধঃ)। সিল-কোট (ঝবধষ-পড়ধঃ) । 

সাবগ্রেড তৈরিকরনে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি ভালোভাবে লক্ষ্য করা উচিত: ) নরম কর্দমাক্ত পাতলা মাটির অপসারণ এবং শুকনা নতুন মাটি দ্বারা পুনরায় ভর্তি করা ।

মাটির ট্রিটমেন্ট ঃ সাব-গ্রেডকে পুরু করে কয়েকটি স্তরে পূর্ণ করে ক্রমশ দৃঢ় করা হলে এটি ভারবহনে যথেষ্ট শক্তিশালী হবে।

সাব-গ্রেড ফাউন্ডেশন বা ভিত্তি সাব-গ্রেডের স্তরগুলো রাস্তার কাঠামোর ভিত্তিরূপে কাজ করে বলে এটি রাস্তার উপরিভাগে যানবাহন চলাচলের সমস্ত ভার বহন করতে সামর্থ্য হবে। 

যান্ত্রিক গ্রেডিং বা রোলার দ্বারা মাটিকে ভালোভাবে অপরিবর্তনশীল বা স্থায়ী করতে হবে, যেন উপরিস্থ ভারের কারণে মাটি কোনো সময় স্থানচ্যুত না হয়। 

সাব-গ্রেডে পানির অবস্থিতি যে-কোনোভাবে বন্ধ করতে হবে। কেননা পানিই মাটিকে নরম করার একমাত্র পদার্থ। পানি মাটিকে সহজে নরম ও শক্তিহীন করতে পারে।

পর্যায়ক্রমিকভাবে শুষ্ক ও আর্দ্র আবহাওয়া যেন মাটির কোনো পরিবর্তন না হয় সেদিকে যত্নবান হতে হবে।

পানি নিষ্কাশনের জন্য যথোপযুক্ত ড্রেন যেমন- আড়াআড়ি ড্রেন, লম্বালখি ড্রেন, ব্লাইন্ড ড্রেন, মাটির নিচের ড্রেন, ইত্যাদির ব্যবস্থা করতে হবে।

রাস্তার উচ্চতা যথোপযুক্ত হতে হবে যেন শক্ত মজবুত মাটির উপর অবস্থান পেতে পারে।

রাস্তার উপরিভাগের রক্ষণাবেক্ষণ দ্রব্যাদি, প্রক্ষেপণ দ্রব্যাদির ব্যবহার এবং সর্বোপরি সব ব্যাপারে যত্নবান থাকতে হবে। 

সাব-গ্রেডের ৬০ সেমি থেকে ৯০ সেমি নিচে পানিনিরোধক (ডধঃবৎ ঢ়ৎড়ড়ভ) স্তর দিলে নিচের কোনো পানি বা অর্দ্রতা কোনোভাবেই সাব-গ্রেডকে ক্ষতি করতে পারবে না। এরপর সাব বেস প্রস্তুত করণ যেভাবে হওয়া উচিত: (ঈড়হংঃৎঁপঃরড়হ ড়ভ ংঁন-নধংব) : সাব-গ্রেড যেখানে নরম থাকে বা অনেক ব্যবস্থা গ্রহণের পরেও যখন সাব-মেঝের শক্তি যথোপযুক্তভাবে পাওয়া যায় না তখন প্রকৌশলীগণ সাব-গ্রেডের স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য উপরিভাগে দানাজাতীয় পদার্থের একটি স্তর স্থাপন করতে হয় এবং পরে এটা রোলার দ্বারা ভালোভাবে দৃঢ? করা হয়। এ স্তরের নামই সাব-বেস। সাব-গ্রেড ভালো হলে সাব-বেসের প্রয়োজন নেই।

এটা পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাকে দ্রুততর করে এবং ভারবহনে সহায়তা করে। সাধারণত মোটা দানার বালি, গ্র্যাভেল খোয়া, সিন্ডার ইত্যাদি সাববেসে ব্যবহৃত হয়। সিবিআর (ঈইজ) অর্থাৎ ক্যালিফোর্নিয়া বিয়ারিং রেশিও পদ্ধতির সাহায্যে সাব-বেসের এবং উপরিস্থ স্তরগুলোর পুরুত্ব নির্ণয় করা যায়। তারপরে প্রাইম কোর্টের বিষয়টি আসে ।

কিন্তু বাস্তবে তার চিত্র সম্পন্নটাই ভিন্ন! স্বরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, সড়কের কাজে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি করা হচ্ছে। বালুর পরিবর্তে কাদামাটি দিয়ে তার ওপর নিম্নমানের বাতিলকৃত ইটের খোয়া ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের ইটের ভাঙা অংশ রাবিশ দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। 

পুরোনো সড়কের ড্যামেজ উপাদান ও গোঁজামিলি নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে কাজ করা হচ্ছে। নেই কোন তদারকি নেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোন নির্দেশনা। এলাকার মানুষের দাবি এই কাজ বন্ধ করা হোক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্তা প্রধানেরা ঠিকাদারের কাছে মেনেজ প্রাপ্ত এমনটি অভিযোগ করলেন এলাকাবাসী। 

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা প্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের মেগা প্রজেক্ট সহ গ্রাম বাংলার পল্লী এলাকার শহর বন্দরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪২ সালকে লক্ষ্য রেখে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার এক বদ্ধপরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা একা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। এর জন্য প্রত্যেকটি নাগরিককে স্ব স্ব জায়গা থেকে সচেতন ভূমিকায় থাকতে হবে। 

প্রত্যেকটি দপ্তর সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীগণকে বিশুদ্ধভাবে সরকারের পাশে থেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। কিন্তু সাংস্কৃতিক রাজধানী কুষ্টিয়ার চিত্র সম্পূর্ণই আলাদা দেখা যায়। বর্তমান কুষ্টিয়াতে কিছু অসাধু ঠিকাদার এবং অসাধু কর্মকর্তা কিভাবে বাংলাদেশ সরকারকে পিছিয়ে রাখা যায়, কিভাবে বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্যকে ব্যর্থ করে দেওয়া যায় সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত। সেরকমই এক চিত্র ভেসে উঠেছে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বেড়কালুয়া জেলে পাড়া মোড়  থেকে কালুয়া বাজারের মধ্য দিয়ে প্রায় কয়া ইউনিয়নের শেষ সীমানা পর্যন্ত এই রাস্তার কাজে। 

অদৃশ্য শক্তি বলে ঠিকাদার হাফিজ কোন নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করে বুক ফুলিয়ে, মুখ উঁচিয়ে, দেদারসে অনিয়মের সাথে উক্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। রাস্তার কাজ চলাকালীন সময়ে কোন উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী বা উপজেলা প্রকৌশলীকে সরজমিনে দেখা যায়নি। এলাকার স্থানীয়রা ক্ষুব্ধ হয়ে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর এর দ্বারস্থ হয়। তবুও এর কোন সুরাহা হয়নি। 

এলাকাবাসীর দাবি রাস্তায় যে মানের ইটের খোয়া ব্যবহার করা হচ্ছে তাকে কোন ইট বলা যায় না, গ্রামের মানুষেরা যে পোড়ামাটি দিয়ে একসময় দাঁত মাজতো এই ধরনের পোড়ামাটি দিয়েই রাস্তার কাজ চালানো হচ্ছে। 

স্বরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ইটের খোয়ার উপর দিয়ে রোলিং করার পর উক্ত খোয়াগুলো ভেঙে তুষ হয়ে যাচ্ছে। এবং রাস্তাতে খোয়াগুলো সঠিকভাবে রোলিং করার জন্য পানি দেওয়া হয়ে থাকে, কিন্তু পানি দেওয়ার পর খোয়া কাঁদাতে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। 

স্থানীয়রা বলেন, এই রাস্তার কাজ তদারকিতে কুমারখালী উপজেলার এলজিডির কর্মকর্তাদের গাফিলতি আছে, বলেও অভিযোগ করেন। এলজিইডির ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রকল্পে রাস্তার কাজের অনুকূলে ২ কোটি ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় উক্ত কাজের জন্য । এ প্রকল্পের নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে রাস্তার দুই পাশের কাটা মাটির মিশ্রিত বালি দিয়ে বক্স না করেই নিম্নমানের ইট খোয়াসহ নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করছে রাস্তায়। এলাকাবাসীর দেওয়া অনিয়মের অভিযোগের পর কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করা হলেও এখনও অনিয়মের মাধ্যমে কাজ কাজ চালিয়ে উক্ত কাজ সমাপ্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ঠিকাদার মো. হাফিজুর রহমান।

এ রাস্তায় নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের ফলে কিছু দিনের মধ্যেই রাস্তাটি ভেঙে জলে চলে যেতে পারে সরকারি টাকা। কয়েক মাস যেতে না যেতেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়বে এসব সড়ক। ফলে সরকারি বরাদ্দ অবমূল্যায়নের ফলে দুর্ভোগের শিকার হতে হয় এলাকাবাসীদের।

রাস্তার কাজে স্থানীয় সরকার প্রকৗশল অধিদপ্তরের (এলজিইডির) কাউকেই এসে তদারকি করতে দেখা যায় নি। অথচ ইটে পা দিয়ে চাপ দিলে তা ভেঙে তুষ হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে স্থানীয়রা  বলেন, ঠিাকাদারকে টেন্ডারের চুক্তি অনুযায়ী কাজ করার কথা বললেও কোনো তোয়াক্কা না করে অনুমোদন বিহীন নিম্নমানের বালি ও কংক্রিট দিয়ে কাজ সম্পূর্ণ করার পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। অভিযুক্ত ঠিকাদার হাফিজুর রহমানের কাছে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে উক্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি বলেন, এত কাজ রেখে আমার কাজই আপনাদের চোখে পড়ল। এবং তিনি তার ব্যক্তিগত বিভিন্ন পরিচয় তুলে ধরতে থাকেন মুঠোফোনে। এবং পরবর্তীতে গণমাধ্যম কর্মীকে বলেন আপনি এখন বোঝেন নিউজ করবেন কি করবেন না।

এলজিইডির কুমারখালী উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে, তিনি জানান যে, কাজে যে অনিয়ম এবং দুর্নীতি হচ্ছে সে বিষয়ে তিনি অবগত আছেন ইতিপূর্বেও তিনি অভিযোগ পেয়েছেন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী কি উদ্যোগ নিচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন আধা ঘন্টা পরে ফোন দিতে। পরবর্তীতে পুনরায় তাকে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি তার চরিত্র কে উল্টে ফেলেন। এবার তিনি জানান কাজ নিয়ম অনুযায়ী সঠিকভাবেই হচ্ছে।

যেখানে উন্নয়ন কাজের চুক্তি মোতাবেক কাজ না হলে ও কাজে অনিয়ম হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা সেখানে চিত্রটা যেন ব্যতিক্রমধর্মী। 

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, রাস্তার কাজের অনিয়মের অভিযোগ আমিও পেয়েছি এই বিষয়ে স্বরজমিনে যেয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরবর্তীতে তার কাছে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান ঠিকাদার আপনার সাথে কথা বলেনি।

সচেতন মহলের দাবি উক্ত রাস্তার কাজের অনীয়ম এবং দুর্নীতির সাথে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের যে সমস্ত কর্মকর্তাগণ জড়িত রয়েছে তাদের বিষয়টি খতিয়ে দেখে এখনই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত, নতুবা দেশের সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হয়ে অর্থনৈতিক মন্দা সহ উন্নত দেশের পরিণত হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা তা পূরণে ব্যর্থ হবে।