রঞ্জুউর রহমান ॥ কুষ্টিয়ায় জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভাসহ একাধিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার( ৯ নভেম্বর ) সকাল দশটায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে একাধিক সভা অনুষ্ঠিত। আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শিকদার মোহাম্মদ হাসান ইমাম, সিভিল সার্জন ডাঃ শেখ মোহাম্মদ কামাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও উপপরিচালক, স্থানীয় সরকার (অঃদা) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সুজাউদ্দিন জোয়ার্দারের সঞ্চালনায়, কুষ্টিয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাত্র প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রোকনুজ জামান, ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম, কুমারখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম, খোকসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রদীপ্ত রায় দীপন, মিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম, দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল হাই সিদ্দিকী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর উপপরিচালক পারভীন আখতার,
জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এর উপপরিচালক নূরে সফুরা ফেরদৌস, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় এর উপপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ সেখ, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আল মামুন হোসেন মন্ডল, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবু তৈয়ব মোহাম্মদ ইউনুছ আলী,গণপূর্ত বিভাগ কুষ্টিয়া এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নুরুজ্জামান হোসেন জাহির,জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া এর সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মাসুম আলী,
জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয় এর জেলা কমান্ড্যান্ট মোহাম্মদশ ফিউল আযম, জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুর রহিম, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় এর উপপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ সেখ, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মেহেদী হাসান রিফাত, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিদ মোস্তফা হাসান এবং বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বলেন, জেলার কৃষক ভাইয়েরা যেন সময়মতো, নির্ধারিত মূল্যে এবং যথাযথ পরিমাণে সার পেতে পারেন, সে বিষয়ে কঠোর তদারকি নিশ্চিত করতে হবে। মাঠপর্যায়ে সারবরাহ ব্যবস্থা যাতে কোনোভাবেই বিঘ্নিত না হয়, সে বিষয়ে কৃষি বিভাগকে কার্যকর মনিটরিংয়ের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। একই সঙ্গে, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও সচেতন মহলকে আহ্বান জানাই, বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সমাজে আরও সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। বাল্যবিবাহ কেবল একটি সামাজিক অপরাধ নয়, এটি আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের শারীরিক, মানসিক ও শিক্ষাগত বিকাশে গুরুতর প্রভাব ফেলে। তাই ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।
