কুমারখালী প্রতিনিধি ॥ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশকারীরা বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর লুটপাট করেছে। বিএনপি কখনও ভাঙচুর – লুটপাটের রাজনীতি করেনা। বলে মন্তব্য করছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী যবদলের আহবায়ক এ্যাডভোকেট জাকারিয়া আনছার মিলন। গতকাল সোমবার ( ১২ আগষ্ট) দুপুরে কুমারখালীর শিলাইদহ ইউনিয়নের কসবা গ্রামের নিহত আলমগীর হোসেনের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মিলন বলেন, ফ্যাসিস সরকার পতনের পর কিছু বিশৃঙ্খলা ঘটেছে। আমাদের নেতা আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান বিষয়টি দেখেছেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে মসজিদ, মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনা পাহাড়া দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা সার্বক্ষণিক মসজিদ, মন্দিরসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহাড়া দিচ্ছি। তিনি আরো বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে ফ্যাসিস সরকারের পতন হয়েছে। দেশ নায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় এবং কুমারখালী পৌরসভার বার বার নির্বাচিত সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপির সদস্য নুরুল ইসলাম আনছার প্রামাণিকের সহযোগীতায় আন্দোলনে নিহত ও আহত পরিবারের সদস্যদের মাঝে আর্থিক সহযোগীতা প্রদান করা হচ্ছে। প্রয়োজনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের প্রতিমাসে সহযোগীতা করা হবে।
জানা গেছে, কোটা সংস্কার এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কুমারখালীতে ছাত্র, চাকুরিজীবি, শ্রমিকসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। যুবদলের আহবায়ক জাকারিয়া আনছার মিলন জেলা বিএনপির সদস্য ও কুমারখালী পৌরসভার বার বার নির্বাচিত মেয়র এবং কুষ্টিয়া ৪ আসনের মনোয়ন প্রত্যাশী নুরুল ইসলাম আনছার প্রামাণিকের ছেলে।
